ইকবাল হাসান:
নেপালের বিপক্ষে ম্যাচকে সামনে রেখে তিন দিন পর আবারো বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ফুটবলাররা। সময়ের সাথে সাথে বাড়ছে ফিটনেস টেস্টের পরিমাণ। আর ফুটবলাররাও কমতি রাখছেন না কিছুতে।
খেলোয়াড়রা ওয়ার্ম আপের পর ইন্ডিউরেশন, হালকা স্ট্রেচিংয়, উইথ বল ট্রেনিং তারপর রানিং দিয়ে শেষ করেন অনুশীলন পর্ব।
প্রস্তুতি চলছে, একটা প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ন ম্যাচের কথা মাথায় রাখা যায়। কিন্তু দর্শক ছাড়া যেনো জমছে না পুরো ব্যাপারটা। প্রতিপক্ষকে স্বাগতিক পরিবেশের চাপে ফেলে চমকে দিতে চান জেমি শিষ্যরা। করোনার জন্য বৃহৎ পরিসরে না হোক স্বল্প পরিসরে হলেও এই সুযোগ আছে।
মামুনুল ইসলাম এই ব্যাপারে বলেন, ‘দেখুন আমরা এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি ফিট। তবে আর কিছুদিন গেলেই সব ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু দিন শেষে আমাদের জিততে হলে স্বাগতিক পরিবেশের সুবিধা নিতে হবে। আর তার জন্য প্রয়োজন মাঠ ভর্তি দর্শক। করোনার কারণে মাঠ পূর্ণ না হলেও স্বল্প পরিসরে সমর্থকদের মাঠে আসতে দেয়া উচিত।’
মামুনুল বলেন, দলে এখন অনেক প্রতিদ্বন্দ্বিতা। আগের মতো চাইলেই কেউ নামের ভারে দলে জায়গা পাবে না। তারিককেও পরীক্ষা দিতে হবে। জামালের মতো অনেক স্যাক্রিফাইস করতে হবে।
ফুটবলার তারিক কাজী বলেন, আমি ভালো আছি। দলের সবাই আমাকে খুব ভালোভাবে গ্রহণ করেছে। এটা আমার প্রথম সুযোগ। খেলার জন্য মুখিয়ে আছি। জানি, জায়গা পাওয়া সহজ হবে না, তবে আমি প্রস্তুত।
উল্লেখ্য, আগামী সপ্তাহ থেকে জেমি ডে’র অধীনে স্কিল ট্রেনিং শুরু করবে বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দল।