ইকবাল হাসান:
ক্রিকেটারদের ফিটনেসের মান পরিমাপের জন্য বিপ টেস্ট নামক একমাত্র পদ্ধতি অনুসরন করা হয় বিসিবির পক্ষ থেকে। বঙ্গবন্ধু টি-টুয়েন্টি কাপের ড্রাফটে নাম তুলতে হলে এই টেস্টে পাশ করতে হবে। না হলে মিলবে না খেলার সার্টিফিকেটে।
এই টেস্টে মান দন্ড ধরা হয়েছে ১১। অর্থাৎ ১১ পয়েন্ট পেলে পাশ, তার নিচে ফেল।
গেল কয়েকদিন ধরেই হচ্ছে এই বিপ টেস্ট। মঙ্গলবারও যথারীতি বিপ টেস্ট হয় ক্রিকেটারদের। তবে, বেশিরভাগ ক্রিকেটার পাশ করলেও ফেল করেছেন অনেকে। তার মধ্যে আছে পূর্বে জাতীয় দলে খেলা নাসির হোসেন, ইলিয়াস সানি, সোহাগ গাজীর মতো ক্রিকেটাররাও।
মাঠের বাইরের নানা কর্মকান্ড নিয়ে প্রায়ই সামনের সারিতে থাকেন নাসির। তবে, বিপ টেস্টে একেবারে পিছনের দিকে তিনি। তিনি বিপ টেস্টে পেয়েছেন সর্বনিম্ন স্কোর ৮.৫। এছাড়া, দুইবার দিয়েও পাশ করতে পারেন নি সোহাগ গাজী। তার স্কোর ৯.৪। ইলিয়াস সানি আগের দুইজন থেকে কিছুটা এগিয়ে। তার স্কোর ১০.২।
তবে, ব্যতিক্রম হলেন অভিজ্ঞ ক্রিকেটাররা। দীর্ঘদিন জাতীয় দলের বাইরে থেকেও ১১-এর উপর স্কোর গড়েছেন আবদুর রাজ্জাক, মোহাম্মদ আশরাফুল, শাহরিয়ার নাফিসরা।
উল্লেখ্য, সর্বোচ্চ ১৩.৬ স্কোর পেয়েছেন পেসার মেহেদী হাসান।